দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রামের সাতটি আসনে সাত বিজয়ীর প্রাপ্ত ভোট পেরিয়েছে লাখের ঘর। এর মধ্যে একজন দুই লাখের ঘরও ছাড়িয়ে গেছেন। এই সবকটি আসনেই অবশ্য তাদের বিরুদ্ধে সামান্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তোলার মতো কোনো প্রার্থীও ছিল না।
রোববার (৭ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৬ আসনে এবিএম ফজলে করিম নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন সবচেয়ে বেশি ২ লাখ ২১ হাজার ৫৭২ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের শফিউল আজমের সঙ্গে তার ভোটের ব্যবধান ২ লাখ ১৮ হাজার ৪১৩।
চট্টগ্রাম-৭ আসনে হাছান মাহমুদ নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ৯৮ হাজার ৯৭৬ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোমবাতি প্রতীকের ইকবাল হাসানের সঙ্গে তার ভোটের ব্যবধান ১ লাখ ৮৯ হাজার ৬৭৫।
চট্টগ্রাম-১৩ আসনে সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ৮৭ হাজার ৯২৫ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী
মোমবাতি প্রতীকের আবুল হোসেনের সঙ্গে তার ভোটের ব্যবধান ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৮৪।
চট্টগ্রাম-৪ আসনে এস এম আল মামুন নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ৪২ হাজার ৭০৮ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের দিদারুল কবিরের সঙ্গে তার ভোটের ব্যবধান ১ লাখ ৩৭ হাজার ৮২৮।
চট্টগ্রাম-৯ আসনে মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ৩০ হাজার ৯৯৩ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের সানজিদ রশিদ চৌধুরীর সঙ্গে তার ভোটের ব্যবধান ১ লাখ ২৯ হাজার ১১।
চট্টগ্রাম-১২ আসনে মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ২০ হাজার ৩১৩ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান সংসদ সদস্য শামসুল হক চৌধুরীর সঙ্গে তার ভোটের ব্যবধান ৮৫ হাজার ৭৩।
চট্টগ্রাম-২ আসনে খাদিজাতুল আনোয়ার সনি নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ৬৮৫ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবু তৈয়বের সঙ্গে তার ভোটের ব্যবধান ৬৪ হাজার ১১৯।
সিপি