মুহুর্মুহু গুলির শব্দে প্রকম্পিত চট্টগ্রাম নগরীর বাকলিয়ার পুরো এলাকা। এসময় কবরস্থানের জায়গা দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে তের জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন চারজন। শুক্রবার (১১ জুন) জুমার নামাজের আগে এ সংঘর্ষ হয়।
জানা যায়, চট্টগ্রামের বাকলিয়া থানা এলাকায় কবরস্থানের জায়গায় নতুন সাইনবোর্ড দেওয়াকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপে এ সংঘর্ষ বাঁধে। আহতদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে ঘটনাস্থলে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বাকলিয়া থানাধীন ১৮ নং ওয়ার্ডের পূর্ব বাকলিয়া আবদুল লতিফ হাটখোলা এলাকায় শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বড়মৌলভী কবরস্থানে নতুন সাইনবোর্ড দেওয়াকে কেন্দ্র করে বড় মৌলভী বাড়ির লোকজন ও ইয়াকুব আলীর লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। সংঘর্ষে লাঠিসোঁটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে এক পক্ষ অপর পক্ষের ওপর হামলা চালায়, এ সময় গুলিও ছোঁড়া হয়। এতে চারজন গুলিবিদ্ধ হয়। তবে আব্দুল্লাহ কায়সার লিটনের অবস্থা আশংকাজনক বলে জানা গেছে। চমেকের চিকিৎসকরা জানান, তার শরীরে সন্ধ্যা ৬ মধ্যেই অস্ত্রোপচার করা হবে।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, ১২টার দিকে আহতদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। ডাক্তার তাদেরকে ২৫ ও ২০ নং ওয়ার্ডে ভর্তি করেন। তাদের সবাই আশঙ্কামুক্ত। তবে এদের শরীরে বিভিন্ন অংশে কাটা ছিঁড়া ও গুলিবিদ্ধের আঘাত রয়েছে।
আহতরা হলেন, মো. জাহাঙ্গীর (৪২), মো. তৈয়ব (২৮), মো. মাসুদ (২৮), আবদুল্লাহ কাইছার (৩৯), মো. মুরাদ (২৫), মো. ফয়সাল (২৮), জয় (১৪), শহিদুল্লাহ (৩৮), রিয়াজ উদ্দিন (২০) মো. আসিফ (২৪), মান্নান (৩৯), শাহাব উদ্দিন শাওন (২৫) ও মো. সামাদ (২২)।
বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রুহুল আমিন চট্টগ্রাম প্রতিদিনকে বলেন, কবরস্থানের জায়গা দখল নিয়ে স্থানীয় ইয়াকুব ও ইলিয়াস দুই পক্ষের লোকজন অবস্থান নেয়। শুক্রবার এক পক্ষ সাইন বোর্ড তুলতে গেলে সংঘর্ষ লেগে যায়। এতে কয়েকজন আহত হন। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন আছে।
এএস/কেএস
Bakolia jaiga kine eaiYakob Ali group er pallai jara poreche tara vujeche…eai Yakob Ali ke jinis. jibon murdur hobe. Manus je kotota jogonno hote pare seta explain korar komota amar nai. oi elakai jaiga kinle morechen….doya kore eai baper e report kora hok. era 6bhai egolo kore alishan jibon katai…
তাদের মধ্যে অন্যতম হলো মোহাম্মদ আলী ও তার ছেলে আলী ইমাম, বর্তমান অবস্থায় আনসার বাহিনী কে ব্যাবহার করে, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাহায্যে জাইগা দখল করে আছে। তাদের ব্যাপারে যে কথা বলেছে থানার সাহায্যে মামলার আসামি বানিয়ে গায়েব। থানা পরিচালনার জন্য আছে অবসর প্রাপ্ত রুহুল আমিন নামের আর এক অফিসার।
Sangbadik der kotha ki bolben, sangbadik der dokan ghush diye sorkari manush der key blackmailing kore, oi black Mohammod ali
My Tv r reporter , o to nijer camera niye dariye theke sorkari jaiga r roads & highway r jaigai dokan kore nisey. Thana egulorbbichar korbe na. Mohammod Ali, Yakub Alir chakor egigulo. Notun ofiser ese lab ki, bondhu hobe ai shob ali gostir.
ইয়াকুব আলী থেকে রক্ষা পেয়ে জাইগা কিনে দখল পেয়েছে নতুন কেউ। আমার জানা নেই।