চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের মধ্যে ৬টিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বিজয়ী হলেও অপর একটিতে নৌকার ভরাডুবি হয়েছে।
বুধবার (৫ জানুয়ারি) সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত উৎসাহ-উদ্দীপনার পাশাপাশি সাংবাদিকদের গাড়ি ভাঙচুর মধ্যেই ৭ ইউনিয়নের ৬৪টি ভোট কেন্দ্রে চলে ভোট গ্রহণ।
চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলেন যারা
শাকপুরা ইউনিয়নে ৭ হাজার ৬৩৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান মোনাফ (নৌকা), তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার বিদ্রোহী গিয়াস উদ্দিন (আনারস) পেয়েছেন ৫ হাজার ১৪২ ভোট।
সারোয়াতলী ইউনিয়নে ১০ হাজার ৩৭৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান বেলাল হোসেন (নৌকা), তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এএসএম ইউসুফ চৌধুরী (আনারস) পেয়েছেন ১ হাজার ৮৫৬ ভোট।
পোপাদিয়া ইউনিয়নে ৯ হাজার ৮৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান এস এম জসিম উদ্দিন (নৌকা), তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাবু দাশ টেলিফোন) পেয়েছেন ২ হাজার ২৩৮ ভোট।
চরণদ্বীপ ইউনিয়নে ৪ হাজার ৫১০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান সামসুল আলম (নৌকা), তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নুরুল আমিন খান (আনারস) পেয়েছেন ৩ হাজার ২২৭ ভোট ও মোহাম্মদ শোয়াইব রেযা (চশমা) পেয়েছেন ২ হাজার ৬১০ ভোট।
শ্রীপুর খরণদ্বীপ ইউনিয়নে ৮ হাজার ৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মোকাররম (নৌকা), তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জমির উদ্দিন (আনারস) পেয়েছেন ৩ হাজার ২১২ ভোট।
আমুচিয়া ইউনিয়নে ৫ হাজার ৯৪০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান কাজল দে (নৌকা), তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অনুপম বড়ুয়া (কাস্তে) পেয়েছেন ৯৪০ ভোট।
করলডেঙ্গা ইউপিতে ৬ হাজার ৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হামিদুল হক (আনারস)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মনসুর আহমদ (নৌকা) পেয়েছেন ৩ হাজার ৪২৪ ভোট।
সিপি