চট্টগ্রাম নগরীতে দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র মানহীন নকল ওষুধ বিক্রি করে আসছিল। প্যাকেটে বিভিন্ন নামি কোম্পানির স্টিকার লাগিয়ে বাজারে ছাড়তো এসব ভেজাল ওষুধ।
রোববার (১৩ মার্চ) চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানা এলাকার জহুর শপিং সেন্টারের মেসার্স যমুনা মেডিসিন শপে অভিযান চালিয়ে এই চক্রের দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার দক্ষিণ কাঞ্চনা এলাকার হিমাংশু দাসের ছেলে লিটন দাস (৪৩) এবং হাটহাজারীর মোহাম্মদপুর এলাকার মো. জামাল উদ্দিন চৌধুরীর ছেলে মো. আব্দুল আলী চৌধুরী।
র্যাব ৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. নূরুল আবছার বলেন, কোতোয়ালী থানার জহুর শপিং সেন্টারে মেসার্স যমুনা মেডিসিন শপে অভিযান চালিয়ে ভেজাল ওষুধসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পরে তাদের দোকান থেকে একাধিক কোম্পানির ৩ হাজার ৬৪১টি ভেজাল ওষুধ উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরও বলেন, ভেজাল ওষুধের প্যাকেটের ওপর অন্য কোম্পানির মোড়ক লাগানো দেখা গেছে। তারা দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে লাভবান হওয়ার আশায় ওষুধের কোম্পানির নাম এবং গুণগত মান পরিবর্তন করে বাজারে বিক্রয় করে আসছিল।
আরএম/ডিজে
সাতকানিয়া প্রায় প্রতিটি ফার্মেসিতে নকল ঔষধ বিক্রি করে, তদন্ত করে দেখলে অনায়াসে পাওয়া যাবে।
চট্টগ্রাম সব ফামেসিতে দেখতে হবে নকল ওষুধ আছে কিনা? না হলে সাধারণ জনগণ এর অবস্থা খুব খারাপ হবে।
নকল ঔষধ বন্ধ করার জন্য নিয়মিত প্রত্যেক ফার্মেসীতে অভিযান চালাতে হবে।
ভয়াবহ
এভাবে সব কিছু ভেজাল হতে লাগলে সাধারণ জণগণের কি হবে।এ ব্যাপারে আরো সতর্ক হওয়া উচিত
এদের ফাঁসি না দিলে এর দৃষ্টান্ত স্থাপন হবেনা।
এদের কারনে মরছে মানুষ। এরা পরোক্ষভাবে হত্যাকারী। এদের বিচার মৃত্যুদন্ড হলে ভবিষ্যতে কেউ এই কাজ করার আগে ১০০০ বার ভাববে।
শুধু অর্থদন্ড কোন কাজেই আসবেনা।
এভাবে সব কিছু ভেজাল হতে লাগলে সাধারণ জণগণের কি হবে।এ ব্যাপারে আরো সতর্ক হওয়া উচিত এবং দোষীকে প্রাপ্য শাস্তি দেওয়া উচিত
এদেরকে আইনের আওতায় আনা দরকার প্রত্যেক ফার্মেসিতে অভিযান চালানো দরকার
এদের ফাঁসি না দিলে এর দৃষ্টান্ত স্থাপন হবেনা।
এদের কারনে মরছে মানুষ। এরা পরোক্ষভাবে হত্যাকারী। এদের বিচার মৃত্যুদন্ড হলে ভবিষ্যতে কেউ এই কাজ করার আগে ১০০০ বার ভাববে।
শুধু অর্থদন্ড কোন কাজেই আসবেনা।
নকল ঔষধের কারখানা হলো হাজারী গলি ওখান থেকে কোটি কোটি টাকার নকল ঔষধ সরবরাহ করা হয়,,