হাজার হাজার লোকের চাপে চরম বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে চট্টগ্রাম এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত বিজয় কনসার্টে। দর্শনার্থীদের চাপে ভেঙে গেছে স্টেডিয়ামের পশ্চিম পাশের ভিআইপি গেইটের সীমানা প্রাচীরের লোহার গ্রিল।
শুক্রবার (১৭ ডিসেম্বর) বিকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন ও সিজেকেএস এর যৌথ উদ্যোগে এ কনসার্টের আয়োজন করা হয়।
কনসার্ট শুরুর আগে থেকেই চরম অব্যবস্থাপনার অভিযোগ উঠে আয়োজকদের বিরুদ্ধে। টিকেট কেটে স্টেডিয়ামে প্রবেশের কথা থাকলেও বিনা টিকেটে স্টেডিয়ামে ঢুকেছে শত শত দর্শনার্থী।
ফলে চলাচলে চরম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। কনসার্টের জন্য কাজির দেউড়ি হয়ে ইস্পাহানি মোড় পর্যন্ত সড়কে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়, ফলে আশেপাশের সব সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
মাঠের ভিতরেও চরম নিরাপত্তার অভাব দেখা গেছে। বার বার মাঠে ঘঠেছে অপ্রীতিকর ঘটনা। দর্শকদের দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে। ফলে কয়েক দফা বন্ধ রাখতে হয় অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠানে দর্শক হিসেবে আসা ফটিকছড়ির শিক্ষার্থী মোহাম্মদ হোসেন বলেন, এমন অব্যবস্থাপনা জীবনে দেখিনি। আমি টিকিট নিয়ে প্রবেশ করেছি কিন্তু টিকিট ছাড়া হাজার হাজার লোক এখানে।
অনুষ্ঠানের অপর দর্শক বেসরকারি ব্যাংকের অফিসার মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেন, ভিআইপি গেইটের লোহার গ্রিল ভেঙেছে। মাঠে বার বার উত্তেজনার সৃষ্টি হয়ে অনুষ্ঠান বন্ধ রাখে হয়েছে। সার্বিক নিরাপত্তারও অভাব অনুষ্ঠানে। এ ধরণের অনুষ্ঠান আরও গুছানো ও পরিপাটি হবে এমনটিই কামনা করেছিলাম।
এএস/কেএস
মূর্খের মত রিপোর্ট লিখেন আপনারা , তুলনা দিচ্ছেন মাছের বাজারের সাথে , একটা কনসার্ট কেমন crowded হতে পারে সে বিষয়ে কি কোনো ধারণা নেই নাকি আপনাদের , সংবাদ এর শিরোনাম একটু ভেবে চিন্তে ও গুছিয়ে প্রকাশ করুন , educate yourself
ভাষার একটা মাধুর্য থাকে, যেই একটা ভাব নিয়ে উপস্থাপন করতেছেন, এমন কিছুই হয় নি। কনসার্ট গ্যালারিতে বসে দেখার জিনিস নয়।
ব্যবস্থাপনায় জাস্ট একটু ভুল ছিলো। এর বাইরে আর কিছুই নয়।
মাছের বাজারের সাথে তুলনা করেন কি হিসাবে। এইসব বলে চট্টগ্রাম কে উজ্জ্বল করছেন???