চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষায় এবার অনিয়মিত (মানোন্নয়ন দেয়া) শিক্ষার্থীদের আবেদন করার সুযোগ থাকছে না। শুধুমাত্র যারা ২০১৮ সালে মাধ্যমিক ও ২০২০ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে তারাই এবার ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবে।
রোববার (২৮ মার্চ) রাতে বিষয়টি চট্টগ্রাম প্রতিদিনকে নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন ও ‘সি’ ইউনিটের প্রধান এস এম সালামত উল্যা ভূঁইয়া।
তিনি বলেন, ‘এবারের ভর্তি পরীক্ষায় শুধুমাত্র নিয়মিত শিক্ষার্থীরাই অংশ নিতে পারবে। অর্থাৎ যারা যারা ২০১৮ সালে মাধ্যমিক ও ২০২০ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে তারাই আবেদন করতে পারবে। এর বাহিরে অন্য কারো আবেদনের সুযোগ নাই।’
প্রসঙ্গত, ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষের (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষায় মানোন্নয়ন নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হয়। ভর্তি পরীক্ষার নীতিমালায় কিছুটা অস্পষ্টতা থাকায় আবেদনের অযোগ্য হয়েও ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হয় প্রায় তিনশর মতো মানোন্নয়ন দেয়া শিক্ষার্থী। যদিও তারা পরবর্তীতে টানা আন্দোলন ও হাইকোর্টে গিয়েও ভর্তি হতে পারেনি।
এদিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষার অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে ৫ এপ্রিল থেকে। যা চলবে ৩০ এপ্রিল রাত ১১ টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। তবে ২ মে রাত ১১ টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত টাকা জমা দেয়া যাবে। এবার প্রতিটি ইউনিটেই আবেদনের ন্যূনতম জিপিএ অন্তত শূন্য দশমিক ৫০ বাড়ানো হয়েছে।
এবারের ভর্তি পরীক্ষা বরাবরের মতোই ১২০ নম্বরে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ১০০ নম্বর লিখিত পরীক্ষা (এমসিকিউ) ও বাকি ২০ নম্বর এসএসসি ও এইচএসসি জিপিএ থেকে যুক্ত হবে।
করোনা পরিস্থিতির কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্যাম্পাসেই ভর্তি পরীক্ষার আট দিনব্যাপী সময়সূচি নির্ধারণ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বিবেচনায় তিনটি ইউনিটের পরীক্ষার জন্য দুদিন করে সময় রাখা হয়েছে। একটি ইউনিট ও দুটি উপ-ইউনিটের জন্য রাখা হয়েছে আরও দুদিন। সময়সূচি অনুযায়ী ২২ ও ২৩ জুন ‘বি’ ইউনিট, ২৪ ও ২৫ জুন ‘ডি’ ইউনিট, ২৮ ও ২৯ জুন ‘এ’ ইউনিট ও ৩০ জুন ‘সি’ ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া ১ জুলাই উপ-ইউনিট ‘বি-১’ ও ‘ডি-১’ ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এমআইটি/এমএহক
এটা মোটেই ঠিক করছে না চবি
SSC 17, HSC2020 এখন হুট করে নতুন নিয়ম করে আমাদের জীবন শেষ করে দিয়েন না, সিদ্ধান্ত আবার বিবেচনা করার জন্য জীবনের শেষ অনুরোধ করছি ।
দয়াকরে এভাবে আমাদের সপ্নগুলোকে শেষ করে দিয়েন না, একটি বছর অতিরিক্ত কষ্ট করার পর যদি এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয় তাহলে আমরা কোথায় যাবো…? সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে আকুল আবেদন তারা যেন দয়া করে এটা পুনরায় বিবেচনা করেন
আমি ২০১৭ সালে এস এস সি পরীক্ষা দিয়েছি। এর মধ্যে আমি ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত এইচ এস সি পরীক্ষা দিতে পারি নি এবং উক্ত বছরে আমি ফর্ম ফিলাপও করার সুযোগ হয় নি। এরপর আমি ২০২০ সালে এইচ এস সি পরীক্ষা সরকার বিবেচনায় অটো পাস করি। এই অবস্থায় আমাকে কিভাবে বিবেচনা করা হবে? আমি কি চবিতে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবো নাকি পারবো না😐 আর এমন একটা নিয়ম এতোদিন পরে করাটা কতটুকু যুক্তিযোক্ত?
এক বছর ধরে তিলে তিলে বোনা সপ্ন যে এভাবে ভেঙে যাবে তা ছিল কল্পনাতীত। জনাব এমনটাই যদি হয় তবে এদেশে “সপ্ন দেখা” আইনত দন্ডনীয় করা হোক এবং এর এক মাত্র শাস্তি মৃত্যদন্ড জারি করা হোক। ধন্যবাদ
চট্টগ্রাম ভার্সিটির মারে চুদবো… যদি এধরণের সার্কুলার আসে! বালের ভার্সিটি!! কুত্তার বাচ্চারা!!!
RU amon korlo,CU o amon natok kortese..amra ki korbo taile? 1ta year loss disi improve ar jonno jate exam ta dite pari vlo result kore,kintu airokom hole amra ki korbo????