চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার খালাসে জাল কাগজ ব্যবহারের অভিযোগ তুলে চট্টগ্রাম প্রতিদিন অনলাইন সংস্করণে গত ১১ জুলাই প্রকাশিত সংবাদে ‘এম হক এন্টারপ্রাইজে’র নাম জড়ানোর প্রতিবাদ জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
‘চট্টগ্রাম বন্দরে রাতের কেলেঙ্কারি, জাল কাগজে কন্টেইনার খালাসে ধরা সাইফের লোক’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনটির একাংশে বলা হয়, ‘জাল কাগজ তৈরির মূল হোতা সি অ্যান্ড এফ এজেন্ট, এম হক এন্টারপ্রাইজ-এর জেটি সরকার মো. রহিম এখনও পলাতক। তিনি মামলার এক নম্বর আসামি।’ এছাড়া প্রতিবেদনে এম হক এন্টারপ্রাইজের অফিস লোকেশন ও মালিকের নামও উল্লেখ করা হয়।
তবে এসব অভিযোগ সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার মো. মোজাম্মেল হক। তিনি বলেন, ‘আমার প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে বা অতীতে ‘মো. রহিম’ নামে কোনো জেটি সরকার বা কর্মচারী ছিল না। কাস্টমসে আমাদের প্রতিষ্ঠান বা আইএন নম্বরের অধীনে এই ঘটনায় কোনো ডকুমেন্ট দাখিল হয়নি, এমনকি ঘটনার সাথে আমাদের লাইসেন্স বা প্রতিষ্ঠানের বিন্দুমাত্র সংশ্লিষ্টতা নেই।’
প্রতিষ্ঠানটি বহু বছর ধরে সুনামের সঙ্গে চট্টগ্রাম বন্দরে সেবা দিয়ে আসছে উল্লেখ করে মোজাম্মেল হক সঠিক তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানান।