প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

দৈনিক চট্টগ্রাম প্রতিদিন পত্রিকার অনলাইন সংস্করণে গত ২৫ সেপ্টেম্বর ‘বিটিসিএলের ১০ কোটি টাকার জমিতে রাতারাতি টিনের ঘেরাও-দেয়াল’ শীর্ষক সংবাদের প্রতিবাদ পাঠিয়েছেন মোহাম্মদ জাবেদ। রোববার, ২৮ সেপ্টেম্বর জাবেদ গংদের পক্ষে আইনজীবী আশীষ কিরণ দাশ প্রতিবাদলিপি পাঠান।

প্রতিবাদে জানানো হয়, দৈনিক চট্টগ্রাম প্রতিদিন অনলাইন সংবাদে পরিবেশন করা হয়েছে, মো. জাবেদ গং বিটিসিএল’র জমিটিতে রাতারাতি টিনের ঘেরা তুলে দখলের চেষ্টা করছেন এবং নিজেদের নামে সাইনবোর্ড টাঙিয়েছেন। তা যথার্থ সত্য নয়। সম্পূর্ণ মিথ্যা। আরএস রেকর্ডভুক্ত মালিক আব্দুল রশিদ চরফরিদ মৌজার আরএস ৩০৮ নম্বর খতিয়ানের আরএস দাগ ১৫৪৮ বাটা দাগ ১৫৯৮ দাগের ১৮২ শতকের আন্দরে। আনা অংশে ৯১ মতক মালিক ছিলেন। আব্দুল রশিদ মালিক থাকাবস্থায় বিগত ৩১/০৫/১৯৪৭ ইংরেজি তারিখে ৩৩৬১ নম্বর হেবানামা মূলে তাঁর স্ত্রী ইসলাম খাতুন চৌধুরীর কাছে ৪০ শতক সম্পত্তি হস্তান্তর করেন।

একই ধারাবাহিকতায় পরবর্তীতে সৈয়দ মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামের স্বত্বাঅংশ বিগত ২০২৪ সালের ২২শে অক্টোবর ৯২২৪ নম্বর কবলামূলে বিএস নামজারি খতিয়ান হতে বিএস ২০২০ দাগের আন্দরে সাড়ে ৩ গন্ডা সম্পত্তি মোহাম্মদ জাবেদ গংয়ের কাছে বিক্রি করেন। ৯২২৪ নম্বর কবলামূলে মো. জাবেদ গংয়ের বরাবরে সড়ক ও জনপদ তথা পিএবি রোড সংলগ্ন পূর্ব পাশে বিএস ২০২০ দাগে সাড়ে ৩ গন্ডা সম্পত্তি হস্তান্তর হাল বলবৎ রেকর্ডে সঠিক আছে। যার নামাজারি খতিয়ান নম্বর ২৫-২৮৪৮। জাবেদ গং বিটিসিএলের কোনো জমিতে অবৈধ অনুপ্রবেশ করেনি। এমনকি সরকারি কোনো অধিগ্রহণকৃত জমি দখলচেষ্টাও করেননি।

প্রতিবেদকের বক্তব্য

দৈনিক চট্টগ্রাম প্রতিদিনের প্রতিবেদক জানান, সংবাদটি কোনোভাবেই একপক্ষীয় বা কারো সুনাম ক্ষুণ্ণ করার উদ্দেশ্যে করা হয়নি। প্রতিবেদনে মো. জাবেদের দাবি ও বক্তব্য স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে তিনি জানান, ‘আমরা স্থানীয় ওয়ারিশদের কাছ থেকে জমি ক্রয় করেছি। মোট ১৮২ শতক জমির মধ্যে বিটিসিএল ৫৭ শতক কিনেছে বলে দাবি। আমরাও মূল খতিয়ানের মালিক ও ওয়ারিশদের কাছ থেকে দলিল এবং পাওয়ারমূলে মোট ৮ শতক জমি কিনেছি। জমিটা ৮ মাস আগেই ভরাট করেছি। বিটিসিএল সঠিকভাবে জমি পরিমাপ করলে বিষয়টির সত্যতা মিলবে।’

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!

ksrm